প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪, ২:৫২ পিএম আপডেট: ৩০.০৭.২০২৪ ২:৫৬ PM
সরকারি সেবা সহজে পেতে কে না চান। এই সেবা যদি অতি সহজিকরণ হয় কথাই নেই। এমন একটি সরকারি সেবার অন্যন্য প্রতিষ্ঠান কক্সবাজার জেলা হিসাব রক্ষণ অফিস। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই দপ্তরে সাম্প্রতিক সেবা কার্যক্রম অত্যন্ত সন্তুষ্টজনক। এতে করে সেবা প্রার্থীরাও সন্তুষ্ট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাকৃত ওয়ান স্টপ সার্ভিস এর মাধ্যমে সেবা কার্যক্রম আরো বেগবান হচ্ছে। মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম এর নির্দেশনায় অত্যন্ত স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় চলছে অফিস কার্যক্রম।
জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে আবদুর রহিমে যোগদান করেন চলতি বছরের মার্চ মাস। তিনি যোগদানের পর থেকে পাল্টে গেছে অফিস চিত্র। সকল অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার উর্ধ্বে থেকে সেবার মনোভাব নিয়ে কাজ করছেন। সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তিনি যথাযথ সেবার নির্দেশনা দিয়েছেন। তারই ধারাবাহিকতায় চলছে অফিস৷ প্রতিদিন সেবা নিতে এসে কেউ বিমুখ হয়ে ফিরছেন না।
সরকারি এই দপ্তরটি অত্যন্ত ব্যস্ততম। প্রতিদিন অফিস সময়ে সেবা নিতে দেখা যায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। এক্ষেত্রে দায়িত্বশীলরা নিরলস পরিশ্রম করছেন।
সরকারি সেবায় যেন বিঘ্ন না ঘটে এবং সেবা প্রার্থীরা যথাযথ সেবা পায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। সেবা হতে হবে জনগণের দৌরগোড়ায়। এক্ষেত্রে যথাযথ সেবা মিলছে কক্সবাজার জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসে। বলা চলে গুরুত্বপূর্ণ এই দপ্তরে সেবা সহজ।
সেবা নিতে আসা শিক্ষক আবুল হোসেন জানান, জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসে আমরা সবসময় আন্তরিকতার সাথে সেবা পেয়ে থাকি। কোন ধরণের ঝামেলা পোহাতে হয় না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেন, সেবা গ্রহণে আমাদের এই দপ্তরে নিয়মিত যেতে হয়। কখনো ভোগান্তি পোহাতে হয়নি।
অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার সন্তান সাংবাদিক হাসান জানান, বাবারা সেবা পেয়েছে একসময় এই দপ্তরে। বাবার মৃত্যু পরবর্তী মারা সেবা গ্রহণ করেন নির্বিঘ্নে। অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং সুন্দর পরিবেশ বিরাজমান এই দপ্তরে। এভাবে চললে যে কেউ অতি সহজে সন্তুষ্ট হবেনই।
দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিনকে জেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আবদুর রহিম জানান, একজন সরকারি কর্মকর্তার পরিচয় ফুটে ওঠে তার সেবার মধ্যদিয়ে। আমরা সেবা দিতে সবসময় প্রস্তুত। সেবায় যেন কেউ বিমুখ না হন সকল দায়িত্বরতদের কর্মনিষ্ঠাবান থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
স্বদেশ প্রতিদিন/এমআর